২৯শে মার্চ ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১০:৫১ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ১০, ২০১৯
কামরুজ্জামান হিমু
সাধারণত সিস্টোলিক ব্লাড প্রেশার ১৪০ এর বেশি হলে, আর ডায়াস্টোলিক ৯০ এর বেশি হলে একে উচ্চ রক্তচাপ বলা হয়। উচ্চ রক্তচাপ হলে জীবন যাপনের ধরন পরিবর্তন এবং ওষুধ খাওয়া জরুরি।
তবে রক্তচাপ প্রাথমিক অবস্থায় থাকলে অনেক সময় জীবনযাপনের ধরন পরিবর্তন করে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
১. বাড়তি ওজন ঝড়ানো
উচ্চতার সঙ্গে ওজনের সামঞ্জস্য রাখা জরুরি। কেবল এই কাজটি করলে রক্তচাপ অনেকটাই ঠিকঠাক রাখা যায়। বাড়তি ওজন হৃদপিণ্ডের ওপর চাপ ফেলে। এতে রক্তচাপ বাড়ে। এ ছাড়া বেশি ওজন ঘুমের অসুবিধা করে। এতেও রক্তচাপ বাড়ার আশঙ্কা থাকে।
২. নিয়মিত ব্যায়াম
নিয়মিত ব্যায়াম- অন্তত প্রতিদিন ৩০ মিনিট – রক্তের চাপ কমিয়ে রাখতে উপকারী। ব্যায়ামের সময় হৃদপিণ্ড শক্ত হয় এবং পাম্প করতে কম চাপ লাগে। এটি আর্টারি থেকে প্রেশার কমিয়ে উচ্চ রক্তচাপ কমায়।
৩. লবণ কম খান
এমনকি একটু লবণ বাদ দেওয়াও উচ্চ রক্তচাপ কমাতে উপকারী। ২০১৪ সালে ইলেকট্রোলাইট অ্যান্ড ব্লাড প্রেশারে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়, লবণ খাওয়া কমালে উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।
৪. গভীর শ্বাস- প্রশ্বাসের ব্যায়াম
গভীর শ্বাস- প্রশ্বাসের ব্যায়াম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। এই প্রচলিত শিথিল থাকার ব্যায়ামটি মানসিক চাপ কমায়। মানসিক চাপ উচ্চ রক্তচাপ বাড়িয়ে তুলতে পারে।
৫. ধূমপান
ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়, এ তো আর নতুন কথা নয়। ধূমপান বন্ধ না করলে রক্তচাপ বাড়তে পারে। তামাকের মধ্যে থাকা রাসায়নিক রক্তচাপ বাড়িয়ে রক্তনালির দেয়াল ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং আর্টারিকে সরু করে দেয়।
RED TIMES LIMITED
116-117, Concord Emporium,
Kataban, Dhaka-1205.
Mobile: 017111-66826
Email: redtimesnews@gmail.com