হেভিওয়েট প্রার্থীরা এবার বিপুল ভোটে জয়ী

প্রকাশিত: ১১:৫৬ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৮

হেভিওয়েট প্রার্থীরা এবার বিপুল ভোটে জয়ী

বিভিন্ন দলের হেভিওয়েট প্রার্থীরা এবার বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন ।

২৯৮টি কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। প্রার্থীর মৃত্যুতে একটি আসনের নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি তিনটি কেন্দ্রে ভোট স্থগিতে আটকে গেছে আরেক আসনের ফলাফল।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ফলাফলে বিজয়ী ও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোট সংখ্যা তুলে ধরা হল-

দিনাজপুর-১ (বীরগঞ্জ-কাহারোল): আওয়ামী লীগের মনোরঞ্জন শীল গোপাল ১ লাখ ৯৮ হাজার ৭৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম ধানের শীষের মোহাম্মদ হানিফ পেয়েছেন ৭৮ হাজার ৯২৮ ভোট।

দিনাজপুর-২ (বিরল-বোচাগঞ্জ): আওয়ামী লীগের খালিদ মাহমুদ চৌধুরী পেয়েছেন ১ লাখ ৯৭ হাজার ৬৬ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সাদিক রিয়াজ চৌধুরীর ভোট ৪৮ হাজার ৮২২।

দিনাজপুর-৩ (সদর): আওয়ামী লীগের ইকবালুর রহিম পেয়েছেন ২ লাখ ৩০ হাজার ৪৪৬ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাতপাখা প্রতীকের খায়রুজ্জামানের ভোট ৩৯ হাজার ২৪৭।

দিনাজপুর-৪ (চিরিরবন্দর-খানসামা): আওয়ামী লীগের প্রার্থী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ২ লাখ ৩ হাজার ৮৬৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির আখতারুজ্জামান মিয়া ৬১ হাজার ৭০৬ ভোট।

দিনাজপুর-৫ (পার্বতীপুর-ফুলবাড়ী): আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ১ লাখ ৮৮ হাজার ৬৮০ ভোট। নিকটতম বিএনপির এজেডএম রেজওয়ানুল হক ১ লাখ ২৮ হাজার ৫৬৭ ভোট।

দিনাজপুর-৬ (বিরামপুর-নবাবগঞ্জ-হাকিমপুর-ঘোড়াঘাট): আওয়ামী লীগের শিবলী সাদিক ২ লাখ ৮১ হাজার ৮৯১ ভোট। নিকটতম বিএনপির আনোয়ারুল ইসলাম ৬৯ হাজার ৭৬৯ ভোট।

বরগুনা-১: আওয়ামী লীগের ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু ৩ লাখ ১৯ হাজার ৯৫৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির মতিয়ার রহমান তালুকদার ১৫ হাজার ৩৪৪ ভোট।

বরগুনা-২: আওয়ামী লীগের শওকত হাচানুর রহমান রিমন ২ লাখ ৩২৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির খন্দকার মাহবুব হোসেন ৯ হাজার ৫১৮ ভোট।

বরিশাল-১: আওয়ামী লীগের আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ ২ লাখ ৫ হাজার ৫০২ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের জহিরউদ্দিন স্বপন এক হাজার ৩০৫ ভোট।

বরিশাল-২: আওয়ামী লীগের শাহে আলম ২ লাখ ১২ হাজার ৩৪৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির সরদার সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু ১১ হাজার ১৩৭ ভোট।

বরিশাল-৩: জাপার লাঙ্গল প্রতীকের গোলাম কিবরিয়া টিপু ৫৪ হাজার ৭৭৮। নিকটতম শীষের জয়নুল আবেদীন ৪৭ হাজার ২৮৭ ভোট।

বরিশাল-৪: আওয়ামী লীগের পংকজ নাথ ২ লাখ ৪১ হাজার ৩ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের প্রার্থী নাগরিক ঐক্যের নূরুর রহমান জাহাঙ্গীর ৯ হাজার ২৮২ ভোট।

বরিশাল-৫: আওয়ামী লীগের জাহিদ ফারুক শামিম ২ লাখ ১৫ হাজার ৮০ ভোট। নিকটতম বিএনপির মজিবর রহমান সরওয়ার ৩১ হাজার ৩৬২ ভোট।

বরিশাল-৬: জাপার লাঙ্গল প্রতীকের নাসরিন জাহান রতনা ১ লাখ ৫৯ হাজার ৩৯৮ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের আবুল হোসেন ১৩ হাজার ৬৫৮ ভোট।

ভোলা-১ (সদর): আওয়ামী লীগের তোফায়েল আহমেদ ২ লাখ ৪৫ হাজার ৪০৯ ভোট। নিকটতম হাতপাখা প্রতীকের ইয়াসীন আহমেদ ৭ হাজার ৮০১ ভোট।

ভোলা-২ (দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন): আওয়ামী লীগের আলী আজম মুকুল ২ লাখ ২৬ হাজার ১২৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির হাফিজ ইব্রাহিম ১৩ হাজার ৯৯৯ ভোট।

ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন): আওয়ামী লীগের নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন ২ লাখ ৫০ হাজার ৪১১ ভোট। নিকটতম বিএনপির হাফিজ উদ্দিন দুই হাজার ৫০২ ভোট।

ভোলা-৪ ( চরফ্যাশন-মনপুরা): আওয়ামী লীগের আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব ২ লাখ ৯৯ হাজার ১৫০ ভোট। নিকটতম ইসলামি আন্দোলনের মহিবুল্লাহ ৬ হজার ২২২ ভোট।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ (শিবগঞ্জ): আওয়ামী লীগের সামিল উদ্দীন আহমেদ ১ লাখ ৮০ হাজার ৭৮ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের শাহজাহান মিঞা ১ লাখ ৬৩ হাজার ৬৫০ ভোট।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ (ভোলাহাট, নাচোল ও গোমস্তাপুর): ঐক্যফ্রন্টের আমিনুল ইসলাম ১ লাখ ৭৫ হাজার ৪৬৬ ভোট। নিকটতম মহাজোটের প্রার্থী মুহা. জিয়াউর রহমান নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৩৯ হাজার ৯৫২ ভোট।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ (সদর): ঐক্যফ্রন্টের হারুনুর রশিদ ধানের শীষ প্রতীকে ১ লাখ ৩৩ হাজার ৬৬১ ভোট। নিকটতম মহাজোটের আব্দুল ওদুদ নৌকা প্রতীকে ৮৫ হাজার ৯৩৮ ভোট।

চুয়াডাঙ্গা-১; আওয়ামী লীগের সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন তিন লাখ নয় হাজার ৯৭২ ভোট। নিকটতম বিএনপির মো. শরীফুজ্জামান ২৩ হাজার ১২০ ভোট।

চুয়াডাঙ্গা-২: আওয়ামী লীগ আলী আজগার টগর দুই লাখ ৯৮ হাজার ৮৩৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির মাহমুদ হাসান খান বাবু ২৬ হাজার ৯২৪ ভোট।

কুমিল্লা-১: নৌকার সুবিদ আলী ভুঁইয়া ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮৭৩ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের মোশারফ হোসেন ৯৫ হাজার ৫৪২ ভোট।

কুমিল্লা-২: আওয়ামী লীগের সেলিনা আহমাদ মেরী ২ লাখ ৬১৬ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী (ধানের শীষ) খন্দকার মোশারফ হোসেন ২০ হাজার ৯২৫ ভোট।

কুমিল্লা-৩: আওয়ামী লীগের ইউসুফ আব্দল্লা হারুন ২ লাখ ৭৩ হাজার ১৮২ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মজিবুর রহমান ১২ হাজার ৩৫৮ ভোট।

কুমিল্লা-৪: আওয়ামী লীগের রাজী মোহাম্মদ ফখরুল ২ লাখ ৪০ হাজার ৫৪৪ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের আব্দুল মালেক রতন ৭ হাজার ৯৫৮ ভোট।

কুমিল্লা-৫: আওয়ামী লীগের আব্দুল মতিন খসরু ২ লাখ ৯০ হাজার ৫৪৭ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের অধ্যাপক ইউনুস ১২ হাজার ১১৩ ভোট।

কুমিল্লা-৬ (সদর): আওয়ামী লীগের আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার ২ লাখ ৯৬ হাজার ৩০০ ভোট। নিকটতম বিএনপি প্রার্থী আমিন উর রশিদ ইয়াছিন ১৮ হাজার ৫৩৫ ভোট।

কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা): আওয়ামী লীগের আলী আশরাফ ১ লাখ ৮৪ হাজার ৯০১ ভোট। নিকটতম ধানের শীষ প্রতীকের এলডিপি মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ ১৫ হাজার ৭৪৭ ভোট।

ফরিদপুর-১: আওয়ামী লীগের মনজুর হোসেন ৩ লাখ ৫ হাজার ৪৯১ ভোট। নিকটতম প্রার্থী বিএনপির শাহ মো. আবু জাফর ২৭ হাজার ৭৯ ভোট।

ফরিদপুর-২: আওয়ামী লীগের সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ২ লাখ ১৯ হাজার ২০৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির শামা ওবায়েদ ইসলাম রিঙ্কু ১৪ হাজার ৮৮৫ ভোট।

ফরিদপুর-৩: আওয়ামী লীগের ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন ২ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭১ ভোট। নিকটতম বিএনপির চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ ২১ হাজার ৫০০ ভোট।

ফরিদপুর-৪: স্বতন্ত্র মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন ১ লাখ ৪৪ হাজার ১৭৯ ভোট। নিকটতম আওয়ামী লীগের কাজী জাফরউল্লাহ ৯৪ হাজার ২৩৬ ভোট।

গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ): জাতীয় পার্টির (এ) শামীম হায়দার পাটোয়ারী (লাঙ্গল) ১ লাখ ৯৭ হাজার ৫৮৫ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী জামায়াতের মাজেদুর রহমান ৬৫ হাজার ১৭৩ ভোট।

গাইবান্ধা-২ (সদর): মহাজোট সমর্থিত আওয়ামী লীগের মাহাবুব আরা বেগম গিনি ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬১৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির আব্দুর রশীদ সরকার ৬৮ হাজার ৬৭০ ভোট।

গাইবান্ধা-৪ (গোবিন্দগঞ্জ): আওয়ামী লীগের মনোয়ার হোসেন চৌধুরী ৩ লাখ ৮৬০ ভোট। নিকটতম জাতীয় পার্টির (এ) কাজী মো. মশিউর রহমান ৫ হাজার ৭১৭ ভোট।

গাইবান্ধা-৫ (ফুলছড়ি-সাঘাটা): আওয়ামী লীগের মো. ফজলে রাব্বি মিয়া ২ লাখ ৪২ হাজার ৮৬১ ভোট। নিকটতম বিএনপির মো. ফারুক আলম সরকার ১৯ হাজার ৯৯৬ ভোট।

গাজীপুর-১: আওয়ামী লীগের আ ক ম মোজাম্মেল হক ৪ লাখ ১ হাজার ৫১৮ ভোট। নিকটতম চৌধুরী তানবীর আহমেদ সিদ্দিকী ৯৪ হাজার ৭২৩ ভোট।

গাজীপুর-২: আওয়ামী লীগের জাহিদ আহসান রাসেল ৪ লাখ ১২ হাজার ১৪০ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের সালাহ উদ্দিন সরকার ১ লাখ ১ হাজার ৪০ ভোট।

গাজীপুর-৩: আওয়ামী লীগের মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন ৩ লাখ ৪৩ হাজার ৩২০ ভোট। নিকটতম বিএনপির ইকবাল সিদ্দিকী ৩৭ হাজার ৭৮৬ ভোট।

গাজীপুর-৪: আওয়ামী লীগের সিমিন হোসেন রিমি ২ লাখ ৩ হাজার ২৫৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির শাহ রিয়াজুল হান্নান ১৮ হাজার ৫৮২ ভোট।

গাজীপুর-৫: আওয়ামী লীগের মেহের আফরোজ চুমকি ২ লাখ ৭ হাজার ৬৯৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির এ কে এম ফজলুল হক মিলন ২৭ হাজার ৯৭৬ ভোট।

গোপালগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের মুহাম্মদ ফারুক খান ৩ লাখ ৩ হাজার ৯৪২ ভোট। নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মিজানুর রহমান ৭০২ ভোট।

গোপালগঞ্জ-২: আওয়ামী লীগের শেখ ফজলুল করিম সেলিম ২ লাখ ৮১ হাজার ৯০৯ ভোট। নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের তসলিম সিকদার ৬০৮ ভোট।

গোপালগঞ্জ-৩: আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ২ লাখ ২৯ হাজার ৫৩৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির এসএম জিলানী ১২৩ ভোট।

জামালপুর-১: আওয়ামী লীগের আবুল কালাম আজাদ ২ লাখ ৭৪ হাজার ৬০৫ ভোট। নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুল মজিদ ৫ হাজার ২২৪ ভোট।

জামালপুর-২: আওয়ামী লীগের ফরিদুল হক খান দুলাল ১ লাখ ৮০ হাজার ৪১৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির সুলতান মাহমুদ বাবু ১৬ হাজার ৭২১ ভোট।

জামালপুর-৩: আওয়ামী লীগের মির্জা আজম ৩ লাখ ৮৬ হাজার ৮২৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল ৪ হাজার ৬৫৬ ভোট।

জামালপুর-৪: আওয়ামী লীগের মুরাদ হাসান ২ লাখ ১৭ হাজার ১৯৮ ভোট। নিকটতম জাতীয় পার্টির মোখলেছুর রহমান বস্তু ১ হাজার ৫৯৩ ভোট।

জামালপুর-৫: আওয়ামী লীগের ইঞ্জিনিয়ার মোজাফ্ফর হোসেন ৩ লাখ ৭১ হাজার ৪৩৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির শাহ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন ৩৪ হাজার ৮৭ ভোট।

যশোর-১ (শার্শা): আওয়ামী লীগের শেখ আফিল উদ্দিন ২ লাখ ১১ হাজার ৪৪৩ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের মফিকুল হাসান তৃপ্তি ৪ হাজার ৯৮১ ভোট।

যশোর-২ (ঝিকরগাছা-চৌগাছা): নৌকার নাসির উদ্দিন ৩ লাখ ২৫ হাজার ৭৯৩ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের মুহাদ্দিস আবু সাইদ ১৩ হাজার ৯৪০ ভোট।

যশোর-৩ (সদর): নৌকার কাজী নাবিল আহমেদ ৩ লাখ ৬১ হাজার ৩৩৩ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের অনিন্দ্য ইসলাম অমিত ৩১ হাজার ৭১০ ভোট।

যশোর-৪ (বাঘারপাড়া-অভয়নগর ও বসুন্দিয়া): নৌকার রণজিত কুমার রায় ২ লাখ ৭২ হাজার ১৬৭ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের টিএস আইয়ুব ৩০ হাজার ৮৭৪ ভোট।

যশোর-৫ (মণিরামপুর): নৌকার স্বপন ভট্টাচার্য ২ লাখ ৪২ হাজার ৮৫৬ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের মুফতি ওয়াক্কাস ২৪ হাজার ৬২১ ভোট।

যশোর-৬ (কেশবপুর): নৌকার ইসমত আরা সাদেক ১ লাখ ৫৬ হাজার ৫০৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির আবুল হোসেন আজাদ ৫ হাজার ৬৭৩ ভোট।

ঝালকাঠি-১: আওয়ামী লীগের বজলুল হক হারুন ১ লাখ ৩১ হাজার ৫২৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির শাহজাহান ওমর ৬ হাজার ১৫১ ভোট।

ঝালকাঠি-২: আওয়ামী লীগের আমির হোসেন আমু ২ লাখ ১৪ হাজার ৯৩৭ ভোট। বিএনপির জীবা আমিনা খান ৫ হাজার ৯৮২ ভোট।

খাগড়াছড়ি: আওয়ামী লীগের কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা ২ লাখ ৩৬ হাজার ১৫৬ ভোট। নিকটতম ইউপিডিএফ সমর্থিত স্বতন্ত্র নতুন কুমার চাকমা ৫৯ হাজার ২৫৭ ভোট।

খুলনা-১ (দাকোপ-বটিয়াঘাটা): আওয়ামী লীগের পঞ্চানন বিশ্বাস ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির আমীর এজাজ খান ২৮ হাজার ৪৩৭ ভোট।

খুলনা-২ (সদর ও সোনাডাঙ্গা): আওয়মী লীগের সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল ১ লাখ ১২ হাজার ১০০ ভোট। নিকটতম বিএনপির নজরুল ইসলাম মঞ্জু ২৭ হাজার ৩৭৯ ভোট।

খুলনা-৩ (খালিশপুর, দৌলতপুর ও খানজাহান আলী): আওয়ামী লীগের বেগম মন্নুজান সুফিয়ান ১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির রকিবুল ইসলাম বকুল ২৩ হাজার ৬০৬ ভোট।

খুলনা-৪ (রূপসা, তেরখাদা ও দিঘলিয়া): আওয়ামী লীগের আব্দুস সালাম মুর্শেদী ২ লাখ ২৩ হাজার ২১৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির আজিজুল বারী হেলাল ১৪ হাজার ১৮৭ ভোট।

খুলনা-৫ (ফুলতলা-ডুমুরিয়া): আওয়ামী লীগের নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ২ লাখ ৩১ হাজার ৭২৫ ভোট। নিকটতম জামায়াতের মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৪ হাজার ১৮৭ ভোট।

খুলনা-৬ (কয়রা-পাইকগাছা): আওয়ামী লীগের আক্তারুজ্জামান বাবু ২ লাখ ৮৪ হাজার ৩৫৯ ভোট। নিকটতম জামায়াত নেতা আবুল কালাম আজাদ ১৯ হাজার ২৫৭ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ২ লাখ ৬০ হাজার ৯৭৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির রেজাউল করিম খান ৭১ হাজার ৭৩৩ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-২: আওয়ামী লীগের নূর মোহাম্মদ ৩ লাখ ৭৭৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির আখতারুজ্জমান ৫৪ হাজার ৫০ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৩: জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নু ২ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৬ ভোট। জাসদের (রব) মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম ৩১ হাজার ৫৬২ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৪: আওয়ামী লীগের রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক ২ লাখ ৫৮ হাজার ২২৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির ফজলুর রহমান ৪ হাজার ৮৭০ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৫: আওয়ামী লীগের আফজাল হোসেন ২ লাখ ২ হাজার ১৭৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির শেখ মজিবুর রহমান ইকবাল ২৭ হাজার ৫৯৪ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৬: আওয়ামী লীগের নাজমুল হাসান পাপন ২ লাখ ৪৭ হাজার ৯৩৩ ভোট। বিএনপির শরীফুল আলম ২৭ হাজার ৮৯০ ভোট।

কুড়িগ্রাম-১: আওয়ামী লীগের আছলাম হোসেন সওদাগর ১ লাখ ২৩ হাজার ৪৭৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির সাইফুর রহমান রানা ১ লাখ ১৯ হাজার ২২৭ ভোট।

কুড়িগ্রাম-২: জাপার পনির উদ্দিন আহমেদ ২ লাখ ২৯ হাজার ৬৬৪ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষ প্রতীকের গণফোরাম প্রার্থী আমসাআ আমিন ১ লাখ ৪ হাজার ৩০২ ভোট।

কুড়িগ্রাম-৩: আওয়ামী লীগের এমএ মতিন ১ লাখ ৩১ হাজার ৯১০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী জেলা বিএনপি’র সভাপতি তাসভীর উল ইসলাম পেয়েছেন ৬৯ হাজার ২৮৫ ভোট।

কুড়িগ্রাম-৪: আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. জাকির হোসেন ১ লাখ ৬২ হাজার ৩৮৬টি। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপির আজিজুর রহমান ৫৫ হাজার ১৮৯ ভোট।

লক্ষ্মীপুর-১: নৌকার আনোয়ার হোসেন খান ১ লাখ ৮৫ হাজার ৪৩৮ ভোট। ধানের শীষের প্রার্থী এলডিপির যুগ্ন মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম ৩৮ হাজার ৮৯২ ভোট।

লক্ষ্মীপুর-২: স্বতন্ত্র শহীদুল ইসলাম পাপুল (কুয়েত আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক) ২ লাখ ৫৬ হাজার ৭৮০ ভোট। আবুল খায়ের ভুইয়া ধানের শীষে ২৮ হাজার ৬৫ ভোট।

লক্ষ্মীপুর-৩: আওয়ামী লীগের এ কে এম শাহাজাহান কামাল ২ লাখ ৩৩ হাজার ৭২৮ ভোট। বিএনপির শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী ১৪ হাজার ৪৯২ ভোট।

লক্ষ্মীপুর-৪: নৌকার আব্দুল মান্নান ১ লাখ ৮৩ হাজার ৯০৬ ভোট। নিকটতম আ স ম আব্দুর রব ধানের শীষে ৪০ হাজার ৯৭৩ ভোট।

মাদারীপুর-১: আওয়ামী লীগের নূর ই আলম চৌধুরী লিটন ২ লাখ ২৭ হাজার ৪৫৪ ভোট। নিকটতম হাতপাখা পেয়েছে ৪৩৬ ভোট।

মাদারীপুর-২: আওয়ামী লীগের নৌ মন্ত্রী শাজাহান খান ৩ লাখ ১১ হাজার ৭৪০ ভোট। নিকটতম ধানের শীষ ২ হাজার ৫৮৮ ভোট।

মাদারীপুর-৩: আওয়ামী লীগের আব্দুস সোবাহান গোলাপ ২ লাখ ৫২ হাজার ৬৪১। নিকটতম ধানের শীষ ৩ হাজার ৩০০ ভোট।

মানিকগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের নাঈমুর রহমান দুর্জয় ২ লাখ ৫১ হাজার ২৫৫ ভোট।নিকটতম বিএনপির খোন্দকার আবদুল হামিদ ৫৬ হাজার ৪৪৭ ভোট।

মানিকগঞ্জ-২: আওয়ামী লীগের মমতাজ বেগম ২ লাখ ৭৮ হাজার ৪৩৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির মঈনুল ইসলাম খান ৫০ হাজার ৩৪ ভোট।

মানিকগঞ্জ-৩: আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক ২ লাখ ২৬ হাজার ৯৬ ভোট। নিকটতম গণফোরামের মফিজুল ইসলাম খান ৩০ হাজার ৩৮১ ভোট। বিএনপির প্রার্থী ছিল না।

মুন্সীগঞ্জ-১ (সিরাজদিখান-শ্রীনগর): মহাজোটের প্রার্থী বিকল্প ধারা বাংলাদেশের যুগ্ম-মহাসচিব মাহী বি. চৌধুরী নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৮৬ হাজার ৬৮১ ভোট। নিকটতম বিএনপির শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ৪৪ হাজার ৮৮৮ ভোট।

মুন্সীগঞ্জ-২ (টঙ্গীবাড়ি-লৌহজং): আওয়ামী লীগের সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি ২ লাখ ১৫ হাজার ৩৮৫ ভোট। নিকটতম বিএনপি মিজানুর রহমান সিনহা ১৪ হাজার ৬৫ ভোট।

মুন্সীগঞ্জ-৩ (সদর-গজারিয়া): আওয়ামী লীগ মনোনীত মৃণাল কান্তি দাস ৩ লাখ ১৩ হাজার ৩৫৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির আব্দুল হাই ১২ হাজার ৭৩৬ ভোট।

ময়মনসিংহ-১ (হালুয়াঘাট-ধোবাউড়া): আওয়ামী লীগের জুয়েল আরেং ২ লাখ ৫৮ হাজার ৯২৩ ভোট। নিটকতম আফজাল এইচ খান ধানের শীষ প্রতীকে ২৮ হাজার ৬৩৮ ভোট।

ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা): আওয়ামী লীগের শরীফ আহম্মেদ ২ লাখ ৯৩ হাজার ৩৮৯ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের শাহ শহীদ সারোয়ার ৬২ হাজার ৩শ ৩৪ ভোট।

ময়মনসিংহ-৩ (গৌরীপুর): আওয়ামী লীগের নাজিম উদ্দিন আহম্মেদ ১ লাখ ৫৯ হাজার ৩০০ ভোট। নিকটতম বিএনপির ইঞ্জিনিয়ার ইকবাল হোসাইন ২৪ হাজার ৫১৯ ভোট।

ময়মনসিংহ-৪ (সদর): জাপার রওশন এরশাদ লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৭৭৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির আবু ওয়াহাব আকন্দ ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫৩ ভোট।

ময়মনসিংহ-৫ (মুক্তাগাছা): আওয়ামী লীগের কেএম খালিদ বাবু ২ লক্ষ ৩২ হাজার ৫৬৩ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের জাকির হোসেন বাবলু ২২ হাজার ২০৩ ভোট।

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া): আওয়ামী লীগের মোসলেম উদ্দিন ২ লাখ ৪০ হাজার ৫৮৫ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের ইঞ্জিনিয়ার শামস্ উদ্দিন ৩২ হাজার ৩৩২ ভোট।

ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল): নৌকার হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী ২ লাখ ৪ হাজার ৭৩৪ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের মাহবুবুর রহমান লিটন ৩৬ হাজার ৪০৮ ভোট।

ময়মনসিংহ-৮ (ঈশ্বরগঞ্জ): লাঙ্গল প্রতীকের মহাজোট প্রার্থী ফখরুল ইমাম ১ লাখ ৫৬ হাজার ৭৬৯ ভোট। নিটকতম গণফোরামের এ এইচ এম খালেকুজ্জামান ধানের শীষ প্রতীকে ৩৪ হাজার ৬৩ ভোট।

ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল): নৌকার আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন ২ লাখ ২৭ হাজার ২৭৩ ভোট। নিকটতম খুররুম খান চৌধুরী ধানের শীষ প্রতীকে ২০ হাজার ৮৬০ ভোট।

ময়মনসিংহ-১০ (গফরগাঁও): নৌকার ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল ২ লাখ ৮১ হাজার ২৩০ ভোট। নিকটতম এলডিপির সৈয়দ মাহমুদ মোর্শেদ ধানের শীষে ২৭ হাজার ভোট।

ময়মনসিংহ-১১ (ভালুকা): নৌকার কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ ধনু ২ লাখ ২২ হাজার ২৪৮ ভোট। নিকটতম ফখর উদ্দিন আহম্মেদ ধানের শীষে ২৭ হাজার ২৭৭ ভোট।

নড়াইল-২: জাতীয় ওয়ানডে দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা নৌকায় ২ লাখ ৭১ হাজার ২১০ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ ধানের শীষে ৭ হাজার ৮৮৩ ভোট।

নড়াইল-১: কবিরুল হক মুক্তি নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৮২ হাজার ৫২৯ ভোট। নিকটতম জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর ৮ হাজার ৯১৯ ভোট।

নরসিংদী-১ (সদর): মহাজোটের নজরুল ইসলাম (হিরু) নৌকায় ২ লাখ ৭১ হাজার ৪৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির খায়রুল কবির খোকন ২৪ হাজার ৭৮৭ ভোট।

নরসিংদী-২ (পলাশ): মহাজোটের আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ নৌকায় ১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৩৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান ৭ হাজার ৩৬০ ভোট।

নরসিংদী- ৩ (শিবপুর): আওয়ামী লীগের জহিরুল হক ভূইয়া মোহন নৌকায় ৯৪ হাজার ৩৫ ভোট। নিকটতম স্বতন্ত্র যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সিরাজুল ইসলাম মোল্লা ৫২ হাজার ৮৭৬ ভোট। (১টি কেন্দ্র স্থগিত)

নরসিংদী-৪ (মনোহরদী-বেলাব): আওয়ামী লীগের নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন নৌকায় ২ লাখ ৫৬ হাজার ৫২৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল ধানের শীষে ১৬ হাজার ৫০৫।

নরসিংদী-৫ (রায়পুরা): আওয়ামী লীগের রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু নৌকায় ২ লাখ ৯৪ হাজার ৪৮৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির আশরাফুল ইসলাম বকুল ২০ হাজার ৪৩১ ভোট।

নাটোর-১: আওয়ামী লীগের শহিদুল ইসলাম ২,৪৭,৫৪৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির কামরুন্নাহার শিরিন ১৫,৩৩৮ ভোট।

নাটোর-২: আওয়ামী লীগের শফিকুল ইসলাম ২,৬০,৫০৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির সাবিনা ইয়াসমিন ১৩,৪৫৯ ভোট।

নাটোর-৩: আওয়ামী লীগের জুনাইদ আহম্মেদ ২,৩০,৮৮১ ভোট। নিকটতম বিএনপির দাউদার মাহমুদ ৮,৭৫০ ভোট।

নাটোর-৪: আওয়ামী লীগের আব্দুল কুদ্দুস ২,৮৬,২৬২ ভোট। নিকটতম জাতীয় পার্টির আলাউদ্দিন মৃধা ৬,৯৭৯ ভোট।

নেত্রকোণা-১ (দুর্গাপুর-কলমাকান্দা): নৌকা প্রতীকের মানু মজুমদার ২ লাখ ৪৯ হাজার ১৭৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির কায়সার কামাল ১৭ হাজার ৬৫২ ভোট।

নেত্রকোণা-২ (সদর-বারহাট্টা): আওয়ামী লীগের আশরাফ আলী খান খসরু ২ লাখ ৮৩ হাজার ১৮০ ভোট। নিকটতম বিএনপির আনোয়ারুল হক ৩০ হাজার ৩৭০ ভোট।

নেত্রকোণা-৩ (কেন্দুয়া-আটপাড়া): কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল ২ লাখ ৬২ হাজার ৯২৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য রফিকুল ইসলাম হিলালী ৭ হাজার ২২০ ভোট।

নেত্রকোণা-৪ (মদন-মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী): আওয়ামী লীগের রেবেকা মমিন ২ লাখ ৪ হাজা ৪৪৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির তাহমিনা ৩৮ হাজার ১৮১ ভোট।

নেত্রকোণা-৫ (পূর্বধলা): আওয়ামী লীগের ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল ১ লাখ ৬৬ হাজার ৪৭৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির আবু তাহের তালুকদার ১৫ হাজার ৬৩৮ ভোট।

পাবনা-১: আওয়ামী লীগের শামসুল হক টুকু নৌকা প্রতীকে ২ লক্ষ ৮২ হাজার ৯৯২ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী আবু সাইয়িদ ধানের শীষ প্রতীকে ১৫ হাজার ৩৯১ ভোট।

পাবনা-২: আওয়ামী লীগের আহমেদ ফিরোজ কবির নৌকা প্রতীকে ২ লক্ষ ৪২ হাজার ৬৮১ ভোট। নিকটতম বিএনপির একেএম সেলিম রেজা হাবিব ধানের শীষ প্রতীকে ৫ হাজার ৩৮৩ ভোট।

পাবনা-৩: আওয়ামী লীগের মকবুল হোসেন নৌকা প্রতীকে ৩ লক্ষ ১৯ হাজার ৯৬৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির কেএম আনোয়ারুল ইসলাম ৫৬ হাজার ৮২০ ভোট।

পাবনা-৪: আওয়ামী লীগের শামসুর রহমান শরিফ ডিলু ২ লক্ষ ৪৭ হাজার ৯৬৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির হাবিবুর রহমান হাবিব ৪৮ হাজার ৩৮৩ ভোট।

পাবনা-৫: আওয়ামী লীগের গোলাম ফারুক প্রিন্স ৩ লক্ষ ২১ হাজার ৪৫৮ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের (জামায়াত) হাফেজ মোহা. ইকবাল হোসাইন ২০ হাজার ৬৩৬ ভোট।

পঞ্চগড়-১: আওয়ামী লীগের মজাহারুল হক প্রধান ১ লাখ ৭৫ হাজার ৩৮৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির ব্যারিস্টার নওশাদ জমির ১ লাখ ৩২ হাজার ৫৩৯ ভোট।

পঞ্চগড়-২: আওয়ামী লীগের নুরুল ইসলাম সুজন ১ লাখ ৬৯ হাজার ৫৯৪ ভোট। বিএনপির ফরহাদ হোসেন আজাদ ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ১১ হাজার ২৯৫ ভোট।

পিরোজপুর-১ (সদর-নাজিরপুর-স্বরুপকাঠী): আওয়ামী লীগের শ ম রেজাউল করিম ৩ লক্ষ ৩৭ হাজার ৬১০ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর ছেলে শামীম সাঈদী ৮ হাজার ৩০৮ ভোট।

পিরোজপুর-২ (ভান্ডারিয়া-ইন্দুরকারী-কাউখালি): মজাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টি (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ১ লক্ষ ৭৯ হাজার ৪২৫ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ধানের শীষে ৬ হাজার ৩২৬ ভোট।

পিরোজপুর-৩ (মঠবাড়িয়া): মজাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টির (এরশাদ) রুস্তুম আলী ফরাজী লঙ্গল মার্কায় ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ৩১০ ভোট। নিকটতম বিএনপির রুহুল আমীন দুলাল ৭ হাজার ৬৯৮ ভোট।

রাজবাড়ী-১: আওয়ামী লীগের কাজী কেরামত আলী ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯১৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম ৩৩ হাজার ভোট।

রাজবাড়ী-২: আওয়ামী লীগের জিল্লুল হাকিম ৩ লাখ ৯৯ হাজার ৯৭৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির নাসিরুল হক সাবু ৫ হাজার ৪৭৫ ভোট।

রাঙামাটিতে নৌকা প্রতীকের দীপংকর তালুকদার ১ লক্ষ ৫৬ হাজার ৮৪৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম জনসংহতি সমিতি সমর্থিত স্বতন্ত্র ঊষাতন তালুকদার ৯৪ হাজার ৪৪৯ ভোট।

সাতক্ষীরা-১: (তালা-কলারোয়া): মহাজোট প্রার্থী ওয়ার্কার্স পার্টির মুস্তফা লুৎফুল্লাহ নৌকা প্রতীকে ৩ লাখ ৩১ হাজার ৪০১ ভোট। নিকটতম বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব ১৬ হাজার ৯০২ ভোট।

সাতক্ষীরা-২ (সাতক্ষীরা সদর): আওয়ামী লীগের মীর মোস্তাক আহমেদ রবি ১ লাখ ১০ হাজার ভোট। নিকটতম জামায়াতের মুহাদ্দিস আবদুল খালেক ধানের শীষ প্রতীকে ১৩ হাজার ভোট।

সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি দেবহাটা ও কালিগঞ্জ উপজেলার আংশিক): আওয়ামী লীগের আ ফ ম রুহুল হক ৩ লাখ ৪ হাজার ৩৩৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির শহিদুল আলম ২৪ হাজার ৩৫৩ ভোট।

সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর ও কালিগঞ্জের আংশিক): আওয়ামী লীগের এসএম জগলুল হায়দার ২ লাখ ৩৮ হাজার ৩৮৭ ভোট। নিকটতম ২০ দলীয় জোটের জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম ধানের শীষ প্রতীকে ৩০ হাজার ৪৮৬ ভোট।

শেরপুর-১: নৌকার হুইপ আতিউর রহমান আতিক ২ লাখ ৮৭ হাজার ৪৫২ ভোট। নিকটমত বিএনপি ডা. সানসিলা জেবরিন প্রিয়াংকা ২৭ হাজার ৬৪৩ ভোট।

শেরপুর-২: আওয়ামী লীগের মতিয়া চৌধুরী ৩ লাখ ৪৪২ ভোট। নিকটতম বিএনপির ফাহিম চৌধূরী ৭ হাজার ৬৫২ ভোট।

শেরপুর-৩: নৌকার প্রার্থী প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল চান ২ লাখ ৫১ হাজার ৯৩৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির মাহামুদুল হক রুবেল ১২৪৯১ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-১ (কাজিপুর): আওয়াশী লীগের মোহাম্মদ নাসিম ৩ লাখ ২৪ হাজার ৪২৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা ১ হাজার ১১৮ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ): আওয়ামী লীগের হাবিবে মিল্লাত মুন্না ২ লাখ ৯৪ হাজার ৮০৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির রুমানা মাহমুদ ১৩ হাজার ৭২৮ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-৩ (রায়গঞ্জ-তাড়াশ): আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুল আজিজ ২ লাখ ৯৭ হাজার ৬০০ ভোট। নিকটতম বিএনপির আব্দুল মান্নান তালুকদার ২৬ হাজার ২০০ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া): আওয়ামী লীগের তানভীর ইমাম ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৬৬ ভোট। নিকটতম জামায়াত নেতা রফিকুল ইসলাম খান ধানের শীষে ২৪ হাজার ৮৯৩ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী): আওয়ামী লীগের আব্দুল মমিন মন্ডল ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৬২ ভোট। নিকটতম বিএনপির আমিরুল ইসলাম খান ২৭ হাজার ৭১৭ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-৬ (শাহজাদপুর): আওয়ামী লীগের হাসিবুর রহমান স্বপন ৩ লাখ ৩৫ হাজার ৭৫৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির এম এ মুহিত ১৪ হাজার ৬৯৭ ভোট।

সুনামগঞ্জ-১ (তাহিরপুর-জামালগঞ্জ-ধর্মাপাশা): আওয়ামী লীগের মোয়াজ্জেম হোসেন রতন ২ লাখ ৬৪ হাজার ২৪ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের নজির হোসেন ধানের শীষ প্রতীকে ৭৮ হাজার ৯১৫ ভোট।

সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই-শাল্লা): আওয়ামী লীগের জয়া সেনগুপ্তা ১ লাখ ২৪ হাজার ১৭ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের নাছির উদ্দিন চৌধুরী ৬৭ হাজার ৫৮৭ ভোট।

সুনামগঞ্জ-৩ (জগন্নাথপুর-দক্ষিণ সুনামগঞ্জ): আওয়ামী লীগের এম এ মান্নান ১ লাখ ৬৩ হাজার ১৪৯ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের শাহিনূর পাশা চৌধুরী ৫২ হাজার ৯২৫ ভোট।

সুনামগঞ্জ-৪ (সদর-বিশ্বম্ভরপুর): মহাজোটের প্রার্থী পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ লাঙ্গল প্রতীকে ১ লাখ ৩৭ হাজার ২৮৯ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের ফজলুল হক আছপিয়া ধানের শীষে ৬৯ হাজার ৭৪৯ ভোট।

সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারা): আওয়ামী লীগের মুহিবুর রহমান মানিক ২ লাখ ২১ হাজার ৩২৮ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের মিজানুর রহমান চৌধুরী ধানের শীষে ৮৯ হাজার ৬৪২ ভোট।

সিলেট-১: আওয়ামী লীগ একে আব্দুল মোমেন ২ লাখ ৯৮ হাজার ৬৯৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির আব্দুল মুক্তাদির ১ লাখ ২৩ হাজার ৮৫১ ভোট।

সিলেট-২: জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মুকাব্বির খান ৬৯ হাজার ৪২০ ভোট। নিকটতম স্বতন্ত্র মুহিবুর রহমান ৩০ হাজার ৪৪৯ ভোট।

সিলেট-৩: আওয়ামী লীগের মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী কয়েস ১ লাখ ৭৭ হাজার ৫০৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির শফি আহমদ চৌধুরী ৭৯ হাজার ৮৬৫ ভোট।

সিলেট-৪: আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থী ইমরান আহমদ ২ লাখ ২৩ হাজার ৬৭২ ভোট । নিকটতম বিএনপির দিলদার হোসেন সেলিম ৯২ হাজার ৪৪৮ ভোট।

সিলেট-৫: আওয়ামী লীগের হাফিজ আহমদ মজুমদার ২ লাখ ৭ হাজার ১৯১ ভোট। নিকটতম জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মাওলানা ওবায়দুল্লাহ ফারুক ১ লাখ ৩৮ হাজার ৯৬০ ভোট।

সিলেট-৬: আওয়ামী লীগের নুরুল ইসলাম নাহিদ ১ লাখ ৯৬ হাজার ১৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির ফয়সল আহমদ চৌধুরী ১ লাখ ৮ হাজার ৭৯ ভোট।

টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী): আওয়ামী লীগের আব্দুর রাজ্জাক ২ লাখ ৭৯ হাজার ৬৮৭ ভোট। নিকটতম বিএনপি সরকার শহিদ ১৬ হাজার ৪০৬ ভোট।

টাঙ্গাইল-২ (ভুঞাপুর-গোপালপুর): আওয়ামী লীগের তানভীর হাসান ছোট মনির ২ লাখ ৯৩ হাজার ৩৩২ ভোট। নিকটতম বিএনপির সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকু ১১ হাজার ১৪৯ ভোট।

টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল): আওয়ামী লীগের আতাউর রহমান খান ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৫১ ভোট। নিকটতম বিএনপির লুৎফর রহমান খান আজাদ ৮ হাজার ৫৭০ ভোট।

টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী): আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ হাসান ইমাম খান ২ লাখ ২৪ হাজার ১২ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্ট কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের লিয়াকত আলী ৩৪ হাজার ৩৮৮ ভোট।

টাঙ্গাইল-৫ (সদর): আওয়ামী লগের ছানোয়ার হোসেন ১ লাখ ৬১ হাজার ৮০০ ভোট। নিকটতম বিএনপির মাহমুদুল হাসান ৭৮ হাজার ৩৫৮ ভোট।

টাঙ্গাইল-৬ (দেলদুয়ার-নাগরপুর): আওয়ামী লীগ প্রার্থী আহসানুল ইসলাম টিটু ২ লাখ ৮৫ হাজার ৩০৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির গৌতম চক্রবর্তী ৪০ হাজার ৩২৪ ভোট।

টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর): আওয়ামী লীগ প্রার্থী একাব্বর হোসেন ১ লাখ ৬৪ হাজার ৫৯১ ভোট। নিকটতম বিএনপির আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী ৮৭ হাজার ৯৪৯ ভোট।

টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল): আওয়ামী লীগের জোয়াহেরুল ইসলাম ২ লাখ ৮ হাজার ৩৩৪ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্ট কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ধানের শীষ প্রার্থী কুড়ি সিদ্দিকী ৭২ হাজার ২১১ ভোট।

ঠাকুরগাঁও-১: আওয়ামী লীগের রমেশ চন্দ্র সেন ২ লক্ষ ২৫ হাজার ৭৯৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ১ লক্ষ ২৭ হাজার ৬৭ ভোট।

ঠাকুরগাঁও-২: আওয়ামী লীগের দবিরুল ইসলাম ২ লক্ষ ২৩ হাজার ৬১৬ ভোট। নিকটতম জামায়াত নেতা মাওলানা আব্দুল হাকিম ১৫ হাজার ৬৩৮ ভোট।

নারায়ণগঞ্জ-৫: জাতীয় পার্টির এ কে এম সেলিম ওসমান ২ লাখ ৭৯ হাজার ৫৪৫ ভোট। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের এস এম আকরাম ৫২ হাজার ৩৫২ ভোট।

শরীয়তপুর-১: আওয়ামী লীগ ইকবাল হোসেন ২ লাখ ৭২ হাজার ৯৩৯ ভোট। হাতপাখার তোফয়েল আহমেদ ১ হাজার ৪২৭ ভোট

বগুড়া-৭ স্বতন্ত্র রেজাউল করিম বাবলু ১ লাখ ৯০ হাজার ২৯৯ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গলের মো. আলতাফ আলী ২৬ হাজার ৫৪ ভোট।

বাগেরহাট-৪: আওয়ামী লীগের মোজাম্মেল হক ২ লাখ ৪৭ হাজার ৯৪১ ভোট। নিকটতম হাতপাখার আ. মজিদ হাওলাদার ২ হাজার ৪৭১ ভোট।

চট্টগ্রাম-৪: আওয়ামী লীগের দিদারুল আলম ২ লাখ ৬৬ হাজার ১১৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরী ৩০ হাজার ১৪ ভোট।

মৌলভীবাজার-২: জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সুলতান মোহাম্মদ মনসুর ৭৯ হাজার ৭৪২ ভোট। নৌকা প্রতীকে বিকল্প ধারার এম এম শাহীন ৭৭ হাজার ১৭০ ভোট।

মৌলভীবাজার-৪: আওয়ামী লীগের আব্দুস শহীদ ২ লাখ ১৬ হাজার ৬১৩ ভোট। বিএনপির মুজিবর রহমান চৌধুরী ৯৩ হাজার ২৯৫ ভোট।

নওগাঁ-২: আওয়ামী লীগের শহীদুজ্জামান সরকার- ১ লাখ ৭২ হাজার ১৩১ ভোট। বিএনপির শামসুজ্জোহা খান ১ লাখ ৬৬৫ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২: আসনের ৩টি কেন্দ্রের ফল স্থগিত করা হয়েছে। ওই সব কেন্দ্রে নতুন করে ভোট হওয়ার পর ফল ঘোষণা করা হবে।

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

লাইভ রেডিও

Calendar

April 2024
S M T W T F S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930