২রা অক্টোবর ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ১৭ই আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৮:০১ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ১, ২০১৮
শিরিন ওসমান
ইউরোপ আমেরিকা সহ উন্নত দেশ গুলোর স্কুল শিক্ষা অত্যন্ত গুরত্বের সাথে নেয়া হয়। টিচারদের স্পেশাল ট্রেনিং এবং ডিগ্রি নিতে হয়। স্কুলে স্টুডেন্টরা অনেক সময় কাটায়। প্রতিটি ছাত্রের পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য গুনাগুনের মূল্য দেয়া হয়। তাদের শারীরিক মানসিক অবস্থা অবলোকন করা হয়। বারো তেরো বছরের বালিকারা প্রেগনেন্ট হয়ে পড়ে। তাদের কাউন্সিলিং করা হয় এবং তদন্ত করা হয় এমনটি কার দ্বারা হলো? বালিকার পিতাকে ভাইকে সন্দেহ থেকে বাদ দেয়া হয় না। যদি জানা হয়ে যায় মেয়েটির সন্তানের পিতা কে? অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্বীকার করে কে মেয়েটির সাথে সম্পর্কিত ছিল? অনেক সময় সৎপিতা, ভাই কিংবা নিজ পিতা দ্বারা মেয়েটি ধর্ষিত হয়। বিষয়টি পুরাতন এবং সোস্যাল ওয়ার্কাররা সর্বদা কাজ করে যান এসব নিয়ে।প্রেগনেন্ট বালিকার মা নিয়মিত মেয়েকে ডাক্তারের কাছে চেক আপে নিয়ে যান। বিভিন্ন মিডিয়ায় বিষয়টি নিয়ে তেমন তোলপাড় করেন না। মেয়েটির পরিবার বিষয়টি মিডিয়ায় নিতে না চাইলে সেটি নিয়ে হৈ চৈ না করে বিষয়টির বিচারাধিনে আনা হয়। যদি সেটা ধর্ষনের কেইস হয়।
ধর্ষণ দুনিয়া জুড়ে ঘটছে। যুদ্ধ বিগ্রহে ধর্ষণ অবশ্যম্ভাব্য বিষয়। অপরাধীরা অপরাধ করবে। দমনকারীরা অপরাধ দমনে নিরন্তর চেষ্টা করে যাবে। অপরাধ হবে বলে কেউ বসে থেকে অপরাধীদের ছাড় দিবে এমনটি কখনো হতে পারে না। কিন্তু বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারতে ধর্ষণকারীদের রীতিমত ভয় করে চলতে হয়। আইন প্রয়োগকারিরাও বেশীর ভাগ সময় অপরাধীর পক্ষে কাজ করে যায়। এই হলো পূর্ব আর পশ্চীমের তফাত।
RED TIMES LIMITED
116-117, Concord Emporium,
Kataban, Dhaka-1205.
Mobile: 017111-66826
Email: redtimesnews@gmail.com