জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেয় আদালত। এ ছাড়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ বাকি পাঁচ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে কারাদণ্ড এবং দুই কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। ওই দিন থেকেই কারাবন্দী রয়েছেন খালেদা জিয়া। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় ৫ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া যেন জামিন না পান এ জন্য আদালতে জোড়ালো যুক্তি তুলে ধরবেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবীরা । তার জামিন ঠেকাতে যথেষ্ট প্রস্তুতিও সম্পন্ন করেছেন দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা আপিল শুনানি করতে যথেষ্ট প্রস্তুত রয়েছি। আদলতে যুক্তি তুলে ধরবো যাতে করে খালেদা জিয়ার আপিল আদালত গ্রহণ না করেন। চেষ্টা করবো খালেদা জিয়ার যেন জামিন না হয়। এ জন্য আমাদের পক্ষ থেকে যথেষ্ট প্রস্তুনি নিয়ে রেখেছি। তারপরেও আদালত শুনানি শেষে কি আদেশ দেবেন সেটা আগেই বলা যাবে না।’
এ মামলায় সাজা খালাস চেয়ে খালেদা জিয়ার আপিল আবেদনের পাশাপাশি শুনানি করা হবে জামিন আবেদনেরও। বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে খালেদা জিয়ার জামিন চেয়ে যুক্তি তুলে ধরবেন আইনজীবীরা। শুনানির জন্য আপিল আবেদনটি ৬ নম্বর কার্য তালিকায় রাখা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সংবাদটি শেয়ার করুন