১৬ই মে ২০২২ খ্রিস্টাব্দ | ২রা জ্যৈষ্ঠ ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১২:৩৭ পূর্বাহ্ণ, জানুয়ারি ২০, ২০২২
বঙ্গবন্ধু কর্নারের প্রবর্তক মোহাম্মদ শামস উল ইসলামের জন্মদিন আজ । তিনি অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের এমডি এবং সি ই ও হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন । একজন সফল বৈদেশিক মুদ্রা আহরণকারী।প্রবাসী আয় বা বৈদেশিক মুদ্রা আহরণে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মধ্যে অগ্রণী ব্যাংক এখন শীর্ষে। আর, দেশের সার্বিক ব্যাংকিং খাতে অগ্রণী ব্যাংক এখন দ্বিতীয় অবস্থানে। বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ বদলে দিয়েছে অগ্রণী ব্যাংককে।
সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলা কৃতিসন্তান মোহম্মদ শামস-উল ইসলাম । তিনি বলেন- করোনা নিয়ে আমরা এমনিই একটু শংকিত ছিলাম, প্যানিকে ছিলাম। এরপর যখন আমার হলো তখন আমার মনোবলটা একটু শক্ত ছিল যে, আমারতো ভ্যাকসিন নেয়া আছে। এটা বেশী এ্যাফেক্ট করবেনা। যাহোক, আমি মনোবল নিয়ে কোয়ারেন্টাইনে থেকে কাজ করে যেতে থাকলাম। আমি জুমে মিটিং শুরু করে অফিশিয়াল সব যোগাযোগ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে মিটিং ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে মিটিং করেছি। আমাদের হাফ ইয়ারলির পরে ১১ ঘন্টা কনফারেন্স করেছি। আমি কাউকে বলিনি যে, আমার কোভিড হয়েছে। পরে মিটিং শেষে বলেছি। সবাই তো তখন খুব সারপ্রাইজড হয়। সবাই হতবাক হয়ে বলে যে, স্যার কোভিড নিয়ে এতক্ষণ জুমে কনফারেন্স করলেন, মিটিং করলেন কিন্তু বললেন নাতো ! আমার মনে হয় এটা আমাদের পার্ট অফ লাইফ, এটা নিয়েই চলতে হবে, আমরা চলব ইনশাআল্লাহ।
জানা গেছে- করোনাকালে অর্থনীতি চাঙ্গা রয়েছে প্রবাসী আয় বা বৈদেশিক মুদ্রায়। গত অর্থবছরে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে অগ্রণী ব্যাংকে। প্রবাসী আয় বা বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ বাড়াতে কাজ করে যাচ্ছে ব্যাংকটি। এখানে সরকারি ২ শতাংশ প্রণোদনার সঙ্গে আরও ১ শতাংশ বোনাস পান প্রবাসীরা। সবমিলিয়ে ৩ শতাংশ বোনাস সুবিধা পেতে সারা বিশ্বের প্রবাসী বাংলাদেশীরা অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা পাঠাতে শুরু করেন। ৩ শতাংশ প্রণোদনায় বৈদেশিক মুদ্রা আহরণে অগ্রণী ব্যাংক বিশ্বে সাড়া ফেলে দেয়।
করোনাকালে সারাবিশ্বে অর্থনীতির চাকা স্থবির হয়ে গেছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা সচল আছে প্রবাসী আয় বা বৈদেশিক মুদ্রায়। এ সম্পর্কে মোহম্মদ শামস-উল ইসলাম বলেন- প্রবাসীরা দু’হাত ভরে টাকা পাঠাচ্ছেন। যার কারণে আমাদের অর্থনীতি সচল রয়েছে। আমরা ধারনা করেছিলাম প্রবাসী আয়ে একটা ধাক্কা লাগবে। কিন্তু, দেখা গেল উল্টোটা ঘটল। এর কারণ সম্পর্কে তিনি বললেন- বিশ্বে যারা অর্থনীতি নিয়ে কাজ করেন তাদের ধারণা ছিল মহামারীতে বড় ধরনের একটা ধাক্কা লাগবে। আশ্চর্যজনকভাবে ২০১৯ সালের চেয়ে ২০২০ সালে বাংলাদেশে রেমিটেন্স বেশী এসেছে।
Editor in Chief
Contact: 017111-66826
National Desk In-charge
ᴍᴅ. ꜱʜᴀꜰɪqᴜʟ ɪꜱʟᴀᴍ ᴀᴢᴀᴅ ᴋʜᴀɴ
Contact: 01712805804
RED TIMES LIMITED
116-117, Concord Emporium,
Kataban, Dhaka-1205.
Mobile: 017111-66826
Email: redtimesnews@gmail.com