রাজধানীর বিভিন্ন মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে রোববার সকাল ৮টায়। নামাজ আদায় শেষে কোরবানির জন্য কেনা গরু ও ছাগল জবাই শুরু করেন নগরবাসী।
জবাই করা পশুর বর্জ্য অপসারণে প্রস্তুত রয়েছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। এর জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রস্তুত রেখেছে ১০ হাজার পরিচ্ছন্নতা কর্মী। অন্যদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) প্রস্তুত রেখেছে ৯ হাজারের বেশি পরিচ্ছন্নতা কর্মী। এই পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা দুপুর ২টা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বর্জ্য অপসারণ শুরু করবে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘ঈদে বিপুল পরিমাণ বর্জ্য অপসারণ একটি চ্যালেঞ্জিং কাজ। ১২ ঘণ্টায় কোরবানির বর্জ্য পরিষ্কার করার সকল প্রস্তুতি আমাদের রয়েছে। ১০ হাজার কর্মী কাজ করবে। ছয়শ যানবাহন, পচনশীল পলি ব্যাগ এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্লিচিং পাউডার ও স্যাভলন রয়েছে। সকলের সহযোগিতায় কোরবানির বর্জ্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরিষ্কার করা হবে।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাছের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, শনিবার রাত ১১টা থেকে পশুর হাট কেন্দ্রিক বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। আর আজ রোববার দুপুর ২টা থেকে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু হবে। এ কাজে নিয়োজিত থাকবে মোট ৯ হাজার ৫০ জন কর্মী।
সংবাদটি শেয়ার করুন