২৫শে ফেব্রুয়ারি ২০২১ ইং | ১২ই ফাল্গুন ১৪২৭ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৭:২৪ অপরাহ্ণ, মে ১৩, ২০১৮
কৃষি মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, কৃষি ও কৃষক বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল ভিত্তি, স্বাধীনতার পর হতে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের যে অগ্রগতি তা কৃষির মাধ্যমেই হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘টেকসই কৃষক সংগঠন তাদের ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক সদস্যদের বাজার, কারিগরি জ্ঞান, মূল্য সংযোজন ধারা, তথ্য এবং অর্থায়ন নাগালের মধ্যে পেতে সেবা প্রদান করতে পারে। আধুনিক কৃষির জ্ঞান বিস্তার, বাজার ও কৃষি উপকরণ নাগালের মধ্যে পেতে কৃষক সংগঠন শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে পারে।’
কৃষিমন্ত্রী আজ রোববার ঢাকায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি)-এর অডিটোরিয়ামে ‘মিসিং মিডল ইনিশিয়েটিভ (এমএমআই): বাংলাদেশ কৃষক সংগঠনের জন্য আর্থিক সেবা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বর্ক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
‘গ্লোবাল এগ্রিকালচার এন্ড ফুড সিকিউরিটি প্রোগ্রাম (জিএএফএসপি): মিসিং মিডল ইনিশিয়েটিভ্স (এমএমআই)’-এর অর্থায়নে ২০ কোটি টাকার এই প্রকল্পের মেয়াদ তিনবছর, ৫৫ টি কৃষক সংগঠন-এর অংশিজন।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবীর এবং যুক্তরাষ্ট্রে কর্মরত জ্যেষ্ঠ কৃষি অর্থনীতিবিদ ইফরতেখার মোস্তফা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের এফএও-এর প্রতিনিধি ডেভিড ডব্লিউ. ডুলান।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমাদের মনসিকতার পরিবর্তন ঘটাতে হবে, কৃষকদের প্রতি দরদি হতে হবে, তাদের মধ্যে নতুন উদ্ভাবন, বিজ্ঞানীদের নতুন নতুন আবিষ্কার ছড়িয়ে দিতে হবে।
তিনি বলেন, ‘কেউ ক্ষুদ্র চাষী, কেউবা খামারি, কেউ ভূমিহীন কৃষি শ্রমিক। শ্রেণীর তফাৎ থাকলেও এদের রুজি-রোজগার কৃষি উৎপাদনের ওপর নিভর্রশীল। সবার সম্মিলিত প্রয়াসে দেশে গড়ে উঠেছে প্রায় লক্ষাধিক খামারি দল। ক্রমেই এ দল হয়ে উঠছে কৃষির প্রাণ।’
Corporate Office:
6/A Eskatan Garden
Dhaka, Bangladesh.
Mobile: 017111-66826
Email: mansoumit@yahoo.com
Helpline - +88 01719305766