আজ রবিবার, ১৭ই আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২রা ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

editor
প্রকাশিত আগস্ট ১৬, ২০২৫, ০২:২০ অপরাহ্ণ
সিলেটে সার্বজনীন জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত 

Sharing is caring!

উৎফল বড়ুয়া, সিলেট:
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ৫২৫১ তম জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে সিলেটে সার্বজনীন জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১৬ আগস্ট) সকালে নগরীর মির্জাজাঙ্গালস্থ শ্রীশ্রী নিম্বার্ক আশ্রম থেকে শুরু হওয়া শোভাযাত্রায় হাজারো নারী-পুরুষ ভক্ত অংশগ্রহণ করেন। শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শোভাযাত্রা এক অনন্য উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করে।
শোভাযাত্রা উদ্বোধন করেন রামকৃষ্ণ মিশন সিলেটের অধ্যক্ষ স্বামী চন্দ্রনাথানন্দ মহারাজ।
অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন পরিষদের সদস্য সচিব রাজীব কুমার দে এবং সভাপতিত্ব করেন আহবায়ক শিবব্রত ভৌমিক চন্দন।
শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন- ইসকন বাংলাদেশের সহ-সভাপতি ও সিলেট মন্দিরের অধ্যক্ষ শ্রীমৎ ভক্তি অদ্বৈত নবদ্বীপ স্বামী মহারাজ, সিসিকের সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আবদুল মুক্তাদির, হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি সুদীপ সেন বাপ্পু, বীর মুক্তিযোদ্ধা গোপিকা শ্যাম পুরকায়স্থ, অ্যাডভোকেট মৃত্যুঞ্জয় ধর ভোলা, বীর মুক্তিযোদ্ধা পান্না লাল রায়, নীহারঞ্জন দাস, হারান চত্রবর্তী, সিলেট মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি প্রদীপ দেব, অ্যাডভোকেট শংকর কুমার দেব, মিহির দেব, রজত চক্রবর্তী, মলয় লাল ধর, ঝলক আচার্য্য, সুকান্ত গুপ্ত, দ্বীপক দাশ, নির্মলেন্দু ভট্টাচার্য্য পান্না, হারাধন দেব প্রভাস, সুমন্ত গুপ্ত, বিশ্বজিৎ দাশ বিপ্লব, অধ্যাপক রজত কান্তি ভট্টাচার্য্য, সুব্রত দেব, প্রকৌশলী নিতাই চন্দ্র পাল, অ্যাডভোকেট দেবব্রত চৌধুরী লিটন, বৌদ্ধ দাশ টুটুল, দীপন আচার্য্য, হিরণ গোস্বামী রিপন, মনোজ কান্তি ভট্টাচার্য্য, সাজন রায় সাজু, বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী সুমন, বিপ্লব কুমার দাশ, উজ্জ্বল রঞ্জন চন্দ, প্রাণেশ দেব, টিটন মল্লিক, মুন্না ঘোষ, রাজন আচার্য্য, রনি পাল, শৃঙ্খলা উপকমিটির আহবায়ক জয়দীপ চৌধুরী মাধব, রাজন দেব, শিমুল চক্রবর্তী, সজীব পাল, বিষ্ণু চন্দ্র, দিবা রানী দে বাবলী প্রমুখ।
শোভাযাত্রাটি সিলেট শহরের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে জীবন্ত রাখার সঙ্গে জনগণের মধ্যে শ্রীকৃষ্ণভক্তি ও ধর্মচেতনা বৃদ্ধি করেছে।